Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আনসার ও ভিডিপি সদস্য এবং গ্রাম পুলিশের দায়িত্ব

আনসার ও ভিডিপির দায়িত্ত্ব

***দেশের আইন-শৃংখলা রক্ষায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহকে সাহায্য করা।

*** দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সহায়তা করা।

***প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সাধারণ মানুষকে সহায়তা করা।

***সরকারী নির্দেশে জাতীয় উন্নয়ন ও আর্থ সামাজিক কাজে সহায়তা করা।

***দেশের সিভিল প্রশাসনকে সহায়তা করা। 

***আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ বাহিনীকে সহযোগিতা করা। যেমনঃ- জাতীয় ও স্থানীয়নির্বাচন, দূর্গাপুজায় যোগ্যতা সম্পন্ন আনসার ও ভি.ডি.পি বাছাই ও নিয়োগপ্রদান।
***আত্বসামাজিক উন্নয়নে প্লাটুনভূক্ত সদস্য/সদস্যাদের যোগ্যতাঅনুসারে বিভিন্ন পেশা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য বিভাগীয় প্রশিক্ষণকোর্সে প্রশিক্ষণার্থী প্রেরণ করা।
***সেলাই,এয়ারকন্ডিশনার, ফ্রিজ, ইলেকট্রিশিয়ান, বেসিক কম্পিউটার, মটর ড্রাইভিং, মোবাইল ফোন সেট মেরামত, ওয়েলডিং সোয়েটার নিটিং, হাঁস-মুরগী পালন ও মৎস্য চাষসহ বিভিন্ন পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণের জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন প্রশিক্ষণার্থী বাছাই ওপ্রশিক্ষণের জন্য বিভাগীয় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কোঠা মোতাবেক প্রেরণনিশ্চিত করণ।

***উপজেলা প্রশাসনকে উপজেলার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে সহযোগিতা করা।

১২টি গ্রামে ১২টি প্লাটুন ৩২ জন সদস্য নিয়ে এক একটি প্লাটুন গঠন করা হয়

 

* প্লাটুন সংখ্যা

                পুরুষঃ১২

                মহিলাঃ১২

                সদস্য/সদস্যাঃ ৭৬৮ জন

 

***পেশা ভিত্তি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত সদস্য/সদস্যা সংখ্যাঃ৮৭ জন

               আনসারঃ৬০ জন

               ভিডিপিঃ ৩৫ জন

               আনসার কমান্ডারঃ ০১ জন

 

 

 

 

 

গ্রাম পুলিশের দায়িত্ব

গ্রামাঞ্চলের জনসাধারণ ও তাদের মালামালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা ইউনিয়ন পরিষদের অন্যতম দায়িত্ব। এ দায়িত্ব  পালনের জন্য প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ মহল্লাদার ও দফাদার নিয়োগ করেছে। মহল্লাদার ও দফাদারদের কাজ হচ্ছে ইউনিয়নের গ্রাম ও মহল্লায় প্রহরার ব্যবস্থা করা এবং পুলিশকে অপরাধ দমনে যথাসাধ্য সাহায্য করা । সন্দেহ জনক কোন ব্যক্তি বা কোন কারণে ইউনিয়নে শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে এমন কোন পরিস্থিতির উদ্ভব হলে সে সম্বন্ধে থানার ওসিকে মহল্লাদার ও দফাদার অবহিত করবে এবং ১৫ দিনে অন্ততঃ একবার তার কাছে রিপোর্ট করবে। ইউনিয়নের কোন প্রকার মহামারীর আশংকা দেখা দিলে বা কোন বাধ বা সেচ প্রকল্পের কোন ক্ষতির সম্ভাবনা হলে বা ইউনিয়ন পরিষদের কোন সম্পত্তি অন্যায় দখল হলে,ইউনিয়ন পরিষদকে তা তখনই জানাতে হবে। তাছাড়া রেললাইন, টেলিফোন বা টেলিগ্রাম বা ইলেকট্রিক লাইন,টিউবওয়েল এবং অন্যান্য সরকারী সম্পত্তি ক্ষতির সম্মূখীন হলে জনসাধারণ বা মহল্লাদার ও দফাদার ইউনিয়ন পরিষদকে জানাবে। তদঅনুযায়ী ইউনিয়ন পরিষদ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাবে।কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহল্লাদার  ও দফাদাররা  ম্যাজিস্ট্রেটের হুকুম ও ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার করতে পারে যেমন–কেউ যদি কোন আদালত অগ্রাহ্য অপরাধ করে,বা কারো কাছে কোন সিদেল যন্ত্র বা চোরাই মাল থাকে বা কেউ হাজত থেকে পালিয়ে গ্রামে আত্মগোপন করে ইত্যাদি।কিন্তু তাদেরকে যতশীঘ্র সম্ভব থানায় সোপর্দ করতে হবে। এছাড়া মহল্লাদার এর আরেকটি অন্যতম প্রধান কাজ হচ্ছে জন্ম ও মৃত্যু রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা।